Monday, October 17, 2016

চাচাতো ভাইয়ের সেক্সি বৌয়ের সাথে সেক্স

আমি সাকি , ২৪ বছর বয়স । কিছুদিন আগেই একটা
প্রাইভেট ফার্মে জয়েন করেছি । আমার অফিস
চট্টগ্রামে । তাই আপাতত চাচাতো ভাই রনির বাসায়
গিয়ে উঠলাম । চাচাত ভাই ১ বছর হল বিয়ে করেছে । বউ
কড়া মাল । নাম শান্তা । বয়স ২৩-২৪ হবে । গোল গোল
মাঝারী সাইজের দুধ, ঢেউ খেলানো পাছা ।
প্রথম
দেখাতেই আমার অবস্থা খারাপ । যাই হোক, আমি এক
মাসের জন্যে ওই বাসায় উঠলাম । এক মাস পর অফিসের
মেসে উঠে যাব । সবই ভাল চলছিল । শুধু রাতে ঘুম হত না ।
মনে হতো পাশের রুমে চাচাতো ভাই একটা মাল
কোপাচ্ছে আর আমি ধন হাতিয়ে রাত পার করছি । আমি
অবশ্য ভাবীর সাথে বেশ ফ্রি ছিলাম । দশটা দিন
এভাবেই কেটে গেল ।আমি আবার গিটার বাজাতে
পারতাম । সাথে করে নিয়েও গিয়েছিলাম । প্রায়ই গান
শোনাতাম ভাবীকে । তো একদিন হঠাৎ করেই রনির কি
যেন একটা কাজ পরে গেল, ওকে ঢাকায় হেড অফিসে
যেতে হবে । আমি তো মনে মনে বেজায় খুশী এই ভেবে
যে একটা চান্স নেয়া যাবে । মুখে অনেক দু:খপ্রকাশ
করলাম । যাই হোক রনি চলে যাওয়ার পর ও ঠিক কি করে
মাগীটাকে বাগে আনবো বুঝতে পারছিলাম না । সুযোগ
এসে গেল । একদিন সন্ধায় ভাবীকে গান শোনাচ্ছিলাম ।
ভাবীর কেন যেন মনটা খুব খারাপ ছিল । চুপ করে গান
শুনছিল । আমি বললাম, কি ব্যপার, মন খারাপ কেন ? ও
কিছু না বলে একটু হাসল । আমি আবারও জানতে চাইলাম
। ও বলল, বাদ দাও, মানুষ কপাল তো বদলাতে পারে না ।
আমারও কপালে যা আছে তাই হবে । আমি বললাম কি
হয়েছে আমাকে বলল । দু:খ শেয়ার করলে কমে । শান্তা হুহু
করে কেদে উঠল । আর যা বলল তার অর্থ দাড়ায় রনি তার
নতুন পিএকে নিয়ে ফুরতি করে , আর এ জন্যেই ব্যবসার
কাজে যাওয়ার কাজে যাওয়ার সময় ওই মেয়ে নিয়ে যায়,
আর হোটেলে নিয়ে চোদে । ওর দুখের কথা শুনতে গিয়েও
আমার ধন খাড়া হয়ে গেল এই ভেবে , রনি শালা এমন
জিনিস আগে জানতাম না । ঘরে একটা এমন টাটকা মাল
রেখে বাইরেও মাগী চুদে বেড়াচ্ছে । আমার মনে হল এ
সুযোগ হাতছাড়া করা উচিৎ হবে না । শান্তা তখনও
কেদেই চলেছে । ও বলল প্রেম করে সবার অমতে রনিকে
বিয়ে করেছে বলে বাবার বাড়িও চলে যেতে পারছে না
ও । আমি বললাম মনকে শক্ত কর । কেদে কি লাভ হবে । ও
বলল, “আমি কিছুতেই সহ্য করতে পারছি না । আমি কি
করব আমাকে বলে দাও । প্লীজ আমাকে একটা উপায়
বলে দাও । ” আমার মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল । পরে
কাজে লাগতে পারে ভেবে এক বোতল মদ কিনেছিলাম
চট্টগ্রাম স্টেশনে নেমেই । আমার মনে হল এখনি সুবর্ন
সুযোগ । আমি বললাম তুমি কষ্ট ভুলে থাকতে চাও ? ও
বলল, হা । আমি বললাম, আমার যখন খুব মন খারাপ হয়,
আমি ড্রিঙ্ক করি । ও চুপ করে কিছুক্ষন নিচের দিকে
কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে পরে বলল, আমি ড্রিঙ্কস কই
পাব ? আমি হেসে বললাম, ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয় । ও
বলল, কই পাব বল । রনি যদি ফুরতি করে জীবন কাটাতে
পারে, আমি একটু ড্রীঙ্ক করলে দোষ কি ? আমি রুম
থেকে বোতলটা নিয়ে এলাম । ও বলল, সত্যি ড্রীংক
করব ?? আমি বললাম যদি কষ্ট ভুলে থাকতে চাও। ও বলল,
আমি খাব । আমি ওকে দু’টো গ্লাস আনতে বললাম ।
তারপর ওকে এক পেগ র খেতে দিলাম । বললাম একবারে
গলায় ঢেলে দিতে । ও কথা মত গলায় ঢালতেই ভীমরি
খেল কড়া ঝাজের কারনে । ও বলল, ইয়াক আমি আরা খাব
না । আমি বললাম, ৭-৮ পেগ না খেলে কিছুই হয় না । ও
বলল, এই বিষাদ জিনিস আমি খেতে পারব না, আমার গলা
এখনও ঝলছে । আমি বললাম, কি যে বল তুমি, এই দেখ
আমি খাচ্ছি , বলে এক পেগ মেরে দিলাম, বহু কষ্টে
মুখের ভাব বজায় রাখলাম । তারপর ওকে বুঝিয়ে শুনিয়ে
আরো এক পেগ খাওয়ালাম । ওকে দেখানোর জন্যে
খাউয়ার ভান করে ২-৩ পেগ কৌশলে ফেলে দিলাম । আর
এ গল্প সে গল্প করতে করতে ওকে বেশ ভাল পরিমানেই
গিলিয়ে নিলাম । ওর জরিয়ে আশা কথা শুনেই বুঝলাম,
কাজ হয়ে গেছে । ও রনির কথা আবল তাবল বকছিল । আমি
একটা গান ছেড়ে দিলাম জোরে আর ওকে বললাম চল
নাচি । ও উঠতেও পারছিল না, ওকে হাত ধরে উঠালাম,
কিন্তু ও দাড়াতে গিয়ে হুরমুর করে পড়ে যাচ্ছিল । আমি
ওকে ধরে ফেললাম । ও আমাকে ধরে কিছুক্ষন দাড়িয়ে
রইল । আমি ওর শরীরের মিষ্টি গন্ধ পাচ্ছিলাম । ও বলল
,”সাকিব আমি পারব না, আমার মাথা ঘুরছে ।” আমি
বললাম “আমি ধরে আছি তোমায় ।” তারপর ওকে ধরে
আস্তে আস্তে নাচতে লাগলাম । শান্তাও পরে যাবার
ভয়ে আমাকে ধরে থাকল । আমি নাচার সুযোগে ওর
কোমর ধরে রেখেছিলাম । হঠাৎ ও তাল সামলাতে না
পেরে আমার ওপর পরল, আর আমিও ওকে জাপটে ধরলাম ।
ওর নরম কোমল দুধ দু’টো আমার বুকে চাপ দিচ্ছিলো ।
আমি আর নিজেকে ঠেকাতে পারলাম না । ওকে জড়িয়ে
ধরে ঠোট চুষতে শুরু করলাম । ও নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে
চাইলেও পারল না , আর মুখ বন্ধ থাকায় কিছু বলতেও
পারছিল না । কিছুক্ষন পর ছাড়া পেয়েই বলল কি করছ
এসব, আমি তোমার ভাবী । যদিও নেশায় ওর কথা জড়িয়ে
আসছিল । এদিকে আমার ধন খাড়া হয়ে টন টন করছিল ।
আমার কানে কিছুই ঢুকছিল না, আমি ভুলে গেলাম কে
আমি, কোথায় আমি ।

No comments:

Post a Comment