সেলিম নামের একটি ছেলে বলদা।
সে মেয়ে কন্ঠ পেলেই কল করে কথা বলা শুরু
করে দেয়। নোয়া মামিকে আমার খুব ছোট
বেলা থেকেই পছন্দ। কতবার তার
কথা ভেবে খেচেছি তার ইয়ত্তা নেই।
কতবার তার স্পর্ষে আমার
বাড়া খাড়া হয়ে গেছে তার হিসাব নেই।
সেই নোয়া মামিকে আমার যখন চুদবার সখ
হলো তখন সেই
বলদা ছেলেটাকে কাজে লাগালাম।
ছেলেটা বলদা হলেও চুদাচুদির গল্পে পটু।
নিজেই মেয়ে কন্ঠে কথা বলে ঐ
ছেলেকে বললাম রাতে তোমার
সাথে চুদাচুদির গল্প করবো।
ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে বলল
আচ্ছা মোবাইলটা তোমার কাছে রেখো।
আমি ঠিক আছে বলে রেখে দিলাম।
রাতে যখন মোবাইলে কল এলো তার
কিছুক্ষণ
আগে ইচ্ছা করেই মোবাইলটি মামির
পাশে রেখে এলাম। ফোন
এলে মামি মোবাইল ধরে কথা বলা শুরু
করল।
সেলিম ছেলেটি এতই বোকা যে, অন্যকন্ঠ
শুনেও বুঝতে পারলোনা যে এটা সকাল
বেলাকার মেয়ে নয়। সে ফোন করেই বলল-
তোমার চুদাচুদির গল্প শুরু কর।
মামি হতভম্ব
হয়ে গেল। আমি আড়াল থেকে সবই
দেখতে লাগলাম। মামি চুপ করে বসে রইল।
ছেলেটি আবার বলল- কই তুমার চুদাচুদির
গল্পটা বলনা। মামি বলল এটা আমার
মোবাইল নয় এটা আমার ভাগিনার
মোবাইল।
বলদ ছেলেটি বলল- মিথ্যা কথা বলোনা,
সকাল বেলায় তুমি নিজেই বলেছ
যে তুমি আমাকে রাতে চুদাচুদির গল্প বলবে,
এখন আবার বলছ এটা ভাগিনার মোবাইল,
কতকষ্ট করে টাকা ভরে ফোন করলাম আর
এখন বলছ আমি না। মামি বলল-
সত্যি বলছি এটা আমার মোবাইল না,
আমি রাখি যার মোবাইল সেই
এসে কথা বলবে। কথাটা বলে মামি মৃদু মৃদু
হাসছে। আমি তখনো জানিনা সেলিম
কি বলছে যা শুনে মামি হাসবে।
মোবাইলে অটো রেকর্ড দিয়ে রেখেছিলাম
ফলে পরে যখন শুনলাম তখন আমার
মনে সাহস
এলো যে মামিকে চুদার গল্প করলে যখন রাগ
না করে হাসল তাহলে তাকে পটানো যাবে।
তাই আমিও সুযোগ খুঁজতে লাগলাম। পর দিন
একই কাজ করলাম, দেখলাম মামি আজ
কথা বলছে। অনেক্ষণ ধরে গল্প
করলো প্রায়
১০ মিনিট হবে। পরে রেকর্ড
শুনে আমিতো অবাগ। মামি কবে কোথায়
কখন
কার সাথে কতবার চুদাচুদি করছে। বিয়ের
আগে কতবার বিয়ের পরে কতবার,
এবং মামার সাথে কেমন করে চুদেছে,
মামা জিতে না সে নিজে জিতে, এগুলো।
শুনে আমি একেবারে থ খেয়ে গেলাম।
বাইরে থেকে ঘুরে এসে মামিকে বললাম –
মামি মোবাইলে চার্জ কম কেন? মামি বলল-
তোর মোবাইলের খবর আমি কি জানি।
আমি কি তোর মোবাইলের চার্জ
খেয়েছি নাকি? আগের দিনও মামি বলেনাই
যে তোর কাছে কেউ ফোন
করেছে আজো বললোনা।
হয়তো মামি ভেবেছে যে লোকটা এসব
কথা বলেছে তা ওকে কি ভাবে বলি। কল
সামারি দেখে মামিকে বললাম-
মামি তুমি কার সাথে ১০ মিনিট
ধরে কথা বলেছ? চার্জ তো খেয়েছ আমার
ব্যালেন্সেরও বারোটা বাজিয়েছ।
মামি বলল- ফোন তো করিনাই, এসেছিল।
তোমার এক টাকাও কাটেনি।
আমি বললাম- কে ফোন করেছিল?
মামি বলল- চিনিনা।
আমি বললাম-চিননা তার সাথে তুমি ১০
মিনিট কি কথা বললে শুনি?
মামি বলল- কিছুই না, এমনি গল্প সল্প।
ঠিক তখন
আমি কায়দা করে রেকর্ডটি চালিয়ে দিলাম।
মামি ও সেলিমের
কথা গুলো শোনা যেতে লাগলো।
মামিতো একেবারে আশ্চর্য হয়ে গেল।
আমি বললাম-
চালাকি করে পারবে না মামি আমি
মোবাইলে অটো রেকর্ড দিয়ে রেখেছি।
তুমি যত কথা বলেছ সবই এখানে রেকর্ড
হয়ে আছে। মামি আসলে মোবাই
সম্পর্কে তেমন কিছুই বুঝেনা শুধূ কল করা ও
ধরা জানে। মামি কাদো কাদো কন্ঠে বলল-
দেখ ওটা বন্ধ কর। ওতে অনেক খারাপ কিছু
আছে। দয়াকরে ওটা মুছে ফেল। আমি শুনলাম
না, রেকর্ড চলতেই লাগলো।
মামি থাপা দিয়ে মোবাইলটা কেরে নিতে
চাইল কিন্তু আমি ছাড়লামনা। আমার
মনেতো আগেরই
বুদ্ধি যে মামিকে ব্ল্যাকমেইল করবো।
মামির
সামনে পুরো রেকর্ডটা বাজল।
মামি মাথা নিচু করে সব শুনলো।
আমি মামিকে বললাম-
মামি তুমি এত……….।
মামি আমার মুখ চেপে ধরল। মামির হাত
সরিয়ে বললাম- ঠিক আছে কেউ
জানবেনা কিন্তু এক শর্তে। মামি বলল-
কি শর্ত? আমি বললাম- আমার যখন মন
চাইবে তখনই তোমাকে চুদব। তবে পরিবেশের
কথা আামার মাথায় থাকবে। অনুকুল পরিবেশ
না পেলে তোমাকে জোর করবোনা।
মামি রাজি হলোনা। আমি বললাম- ঠিক
আছে এই রেকর্ড আমি সৌদি মামার
কাছে পাঠিয়ে দেব। আর আমার যত বন্ধু
বান্ধব আছে সবাইকে শোনাব। তখন
মামি অনেকক্ষ ভেবে চিন্তে আমার
প্রস্তাবে রাজি হলো। তার পর
থেকে আমি মামিকে নিয়মিত চুদতে থাকি।
মামির একটি মেয়ে আছে যে কিনা এবার
ক্লাস সেভেনে পড়ে। মা মেয়ে একই
ঘরে ঘুমায়। মামিকে চুদতে গিয়ে একদিন
মামির মেয়ে সীমার কাছে ধরা পরে গেলাম।
তখন আমরা দুজনই
সীমাকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু
সীমা কিছুতেই বুঝতে চায়না। সে কেবল কলহ
করতে চেষ্টা করে। আমরা তার মুখ
চেপে ধরে রাখি। তবুও থামেনা। অতপর
নিজেদের সম্মান
বাঁচাতে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেই।
তখন সীমা বলে- ঠিক
আছে কাউকে বলবনা তবে একটি শর্ত আছে।
আমি বললাম কি শর্ত? সীমা বলল-
মাকে যখন
চুদতে আসবে তখন আমাকেও চুদতে হবে।
সীমার কথা শুনে আমি যেন সোনায়
সোহাগা পেলাম। হাস্যজ্বল কন্ঠে বললাম
আমি রাজি। কিন্তু মামি আপত্তি করা শুরু
করল। আমি মামিকে শান্তনা দিয়ে বললাম-
আমি সীমার ব্যাপারে শতর্ক থাকবো।
সীমা বলল- আমি তোমাদের এই
ব্যাপরটা প্রথম থেকেই জানি। কিন্তু
কিভাবে তোমাদের দলে ভিরবো তা ঠিক
করতে পারছিলাম না। তাই আজকের
সুযোগটা আর হাতছাড়া করলামনা।
আমি আর
মামি আশ্চর্য। তার পর সীমাকেও সেদিন
ইচ্ছা মত চুদলাম। মামি আমার
বাড়া কখনো মুখে নেয়না তার
নাকি ঘেন্না লাগে। কিন্তু সীমা আমার
বাড়া অনায়াসে তার
মুখে নিয়ে চাটতে এবং গলা পর্যন্ত ভেতর
বাহির করতে লাগলো। আমি বললাম- তুই
এসব
শিখলি কোথা থেকে? সীমা একটু বাদে বলল-
স্কুলে আমার বান্ধবীর
মোবাইলে দেখেছি কিভাবে ইংরেজরা
চুদাচুদি করে। তাদের প্রত্যেকটি আইটেমই
খুব
সুন্দর। মামি বলল- তোর ঘেন্না করেনা?
সীমা বলল- কিসের ঘেন্না। এর চেয়ে আর
কোন সুখ আছে নাকি পৃথিবীতে? সীমার দুধ
গুলো এখনো পরিনত হয়নাই। কেবল মাত্র
দানা বাধতে শুরু করেছে। তাই তার দুধ
ধরে তেমন মজা পাওয়া যায় না।
চাপদিলে নাকি ব্যাথা পায়। তাই মামির
দুধগুলো টিপতে লাগলাম আর সীমার
দুধগুলো চাটতে লাগলাম। আর
বাড়া মুখে নিয়ে রয়েছে সীমা। মা ও
মেয়ে দুজনেরই বুদা খুব সুন্দর। হাত
দিলে হাত
ভরে যায়। সীমার বুদায় এখনো বাল
গজায়নি বলে দেখতে বেশি সুন্দর লাগছে।
মামির বুদাও সুন্দর তবে তাতে বাল
গুলো খোচা খোচা বিধায় হাতে বিধে।
সীমার মুখ থেকে বাড়া বের করে তার বুদার
মধ্যে ঢুকাতেই তার বুদা থেকে রক্ত
বেরিয়ে এলো। সীমা একটি চিৎকার
দিয়ে উঠলো। মামি তার মুখ চেপে ধরে বলল-
ভয় নেই প্রথম দিন একটু রক্ত বের হবেই।
ওটা তোর সতীচ্ছদা ঘটল। এর পর আর এমন
হবেনা। সীমা থেমে থেমে কাদতে লাগলো।
বলল- তার বুদায় নাকি প্রচন্ড ব্যাথা লাগছে।
আমি আস্তে আস্তে ঠাপ দিতে লাগলাম।
মামি বলল- আস্তে দে। তোর বোন
তো এখনো ছোট। আমি বললাম-
বাড়া বুদায়
ঢুকিয়ে আস্তে দিতে ভাল লাগেনা।
No comments:
Post a Comment