Friday, March 17, 2017

আপু আমাকে শক্ত করে ওর বুকের সাথে চেপে রাখছিল


আপু আমাকে
শক্ত করে ওর বুকের সাথে চেপে
রাখছিল, ওর নরম নরম দুধগুলো আমার
আলগা বুকের সাথে লেপ্টাচ্ছিল।
এরপর আমি কুসুম আপাকে কাত করে
পাশ ফিরিয়ে শোয়ালাম। ওর একটা পা
আমার কাধেঁর উপর উঠিয়ে নিলাম। ঐ
অবস্থায় আমি আপার একটা রানের
উপর বসে নুনুটা পুরো ঢুকিয়ে দিতে
পারলাম, আমি অনুভব করলাম, আমার
নুনুর মাথা আপার ভুদার একেবারে শেষ
প্রান্তে জরায়ুর মুখের সাথে গিয়ে
ঠেকেছে। আমি ঐ অবস্থায় নুনুর গলা
পর্যন্ত বাইরে টেনে এনে আবার
প্রচন্ড ধাক্কায় সেঁধিয়ে দিচ্ছিলাম,

নুনুর মাথাটা আপুর জরায়ুর মুখে গিয়ে
আঘাত করছিল। আপু গুনগুন করে
বলছিল, “রঞ্জুরে, আমার সোনা দাদা,
এতো সুন্দর করে মজা দিয়ে দিয়ে চুদা
তুই কার কাছ থেকে শিখলি রে? তুই তো
আমাকে মেরে ফেলবি রে, আমি জীবনেও
এরকম মজা পাই নাই রে, উউউফ কী
মজা, দে দে দে আরো জোরে জোরে দে,
চুদে আমার ভুদা ফাটিয়ে দে, দরকার নেই
ওটা আমার”। আমার বলার মত কিছু
ছিলনা তাই কেবল প্রচন্ড শক্তিতে
চুদতে লাগলাম। আপুর ছটফটানি বেড়ে
গেল, সেই সাথে কোমড় দোলানিও, বুঝতে
পারলাম আপুর অর্গাজমের সময় এসে
গেছে।
আপু প্রচন্ডভাবে গোঙাতে লাগলো আহ
আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ
আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ
আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ আহ
ইইইইইইইইইইইইইইই ইইইইইইইইইইইইইইই
ইইইইইইইইইইইইসসস সসসসসসসসসসস
করে মৃগী রোগীর মত কোমড়টা উপরের
দিকে একেবারে তুলে দিয়ে কয়েকটা ঝাঁকি
দিল, তারপর থেমে গেল। আমি আমার
নুনুর মাথায় গরম হলকা অনুভব
করলাম, কিছু একটা গরম জিনিস আমার
নুনুর মাথা ভিজিয়ে দিল। আমি ১ মিনিট
বিশ্রাম নিলাম তারপর আবার চুদতে
শুরু করলাম। আরো প্রায় ৫ মিনিট পর
আমি প্রচন্ড গতিতে ঘনঘন ঠাপাতে
লাগলাম, আপু বুঝলো আমার
বীর্যপাতের সময় হয়ে গেছে, বলল,
“ভিতরেই দে, সমস্যা নেই, আমার
বাচ্চা হবে না”। কিন্তু আমার মনে
আরেকটা খায়েস ছিল যে, আপুর সুন্দর
ভুদোটা ভাল করে দেখবো আর চাটবো,
তাই শেষ মুহুর্তে আমি টান দিয়ে আমার
নুনুটা আপুর ভুদা থেকে বের করে নিয়ে
বীর্য বাইরে ঢাললাম। তখনও
একনাগাড়ে বৃষ্টি হয়েই চলছে আর সাথে
Earn @ Wap4dollar.Com টানা বাতাস। আমরা দুজনেই উঠলাম,
তারপর কড়িডোরের মাথায় গিয়ে
দুজনেই একসাথে বসে মুতলাম। মুতার
সময় আপা আমার দিকে তাকিয়ে
হাসছিল। পরে ছাদ থেকে পড়া পানি
আঁজলা ভরে ধরে আমার নুনু ধুয়ে নিলাম
আর আপার ভুদাও ধুয়ে দিলাম।
কুসুম আপা বলল, “এই রঞ্জু, চল
আমাদের কাপড়গুলো নেড়ে দিয়ে শুকিয়ে
নেই। আমাদের দুজনের পুরো শরীর
উদোম, আমার লুঙ্গি আর আপুর ওড়না
কখন যে খুলে গেছে বুঝতেই পারিনি।
আমরা ওগুলো কুড়িয়ে নিয়ে দড়িতে মেলে
দিলাম আর দুজনেই ন্যাংটো হয়েই
রইলাম। আপুকে দেখে আমার আশ
মিটছিল না। আমি দু’চোখ ভরে আপার
দুধ আর পাছার সৌন্দর্য দেখছিলাম।
আমার জীবনে একটা ভরা যৌবনবতী
উলঙ্গ মেয়ে এই প্রথম দেখা। আমার
মনে হচ্ছিল আমরাই সেই প্রথম মানব
মানবী আদম আর হাওয়া, এই পৃথিবীতে
যেন আর কেউ নেই। এরপর আমরা
দুজনেই কার্টনের বিছানায় পাশাপাশি
শুয়ে পড়লাম। আমি আপুর একটা হাত
বালিশ বানিয়ে তার উপরে মাথা রেখে
শুলাম। আপুর শরীর থেকে সুন্দর একটা
গন্ধ বেরোচ্ছিল, যা আমাকে মাতাল
করে দিচ্ছিল।
আমরা মুখোমুখি শুয়ে ছিলাম, আপুর
দুধগুলো একেবারে কাছ থেকে দেখছিলাম।
আপু আমাকে ওর বুকের সাথে জড়িয়ে
নিয়ে শুয়ে থাকলো। ওর একটা পা আমার
কোমড়ের উপর উঠিয়ে দিল। আমার
নুনুতে আপুর ছোট ছোট বালের খোঁচা
লাগছিল। কিছুক্ষণ পর আপু খুব কোমল
স্বরে বলল, “রঞ্জু, তুই কি জানিস
লোকমান কেন আমাকে নষ্টা অপবাদ
দিয়ে তাড়িয়ে দিল? হয়তো আমি
বন্ধ্যা, কারন লোকমান আমার সাথে
প্রায় এক বছর শুয়েছে এবং আমরা
কোন ব্যবস্থা নেইনি, তবুও আমার
পেটে বাচ্চা আসেনি, কিন্তু তাই বলে
আমি নষ্টা নই, বিশ্বাস কর, লোকমান
ছাড়া এ জীবনে আমি দ্বিতীয় কোন
পুরুষের পাশে শুইনি। কেবল আজই
প্রথম আমি দ্বিতীয় পুরুষ নিলাম”।
আপু বলতেই থাকলো, “আসলে
লোকমানের ওর এক মামাতো বোনের
সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল আমার সাথে
বিয়ের আগে থেকেই। ও মেয়েটিকে বিয়েই
করতে চেয়েছিল কিন্তু ওর মামা রাজী
হয়নি। ওরা খুব বড়লোক তো তাই।
মেয়েটারও বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু
দূর্ভাগ্যের বিষয় বছরখানেক বাদে
মেয়েটার স্বামী মারা যায় আর ও
Earn @ Wap4dollar.Com বিধবা হয়ে বাপের বাড়ি ফিরে আসে,
আর আবারো লোকমানের দিকে তার রূপ
যৌবন বাড়িয়ে দেয়, লোকমানও আমাকে
ছেড়ে ঐ মেয়েটাকে নিয়েই মেতে থাকে।
কিন্তু এভাবে তো চলতে পারে না, দুই
পরিবারের সবার মধ্যেই ব্যাপারটা
জানাজানি হয়ে যায়। ফলে ওর মামা
ওকে এর মামাতো বোনকে হয় বিয়ে
করতে না হয় সম্পর্ক ত্যাগ তরতে
বলে এমনকি ওর মামাতো ভাইরা ওকে
জীবন নাশের হুমকিও দেয়। একদিকে
প্রেমে অন্যদিকে মামার বিশাল
সম্পত্তির অংশ পাওয়ার লোভে ওরা
আমাকে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তাড়িয়ে
দিল। অথচ দেখ রঞ্জু, ওরা আমাকে
অবৈধ যৌনসম্পর্কের মিথ্যা অপবাদ
Earn @ Wap4dollar.Com দিয়েছিল, যে কাজ করার কথা আমি
কোনদিন কল্পনাও করিনি, কিন্তু আজ
এই নির্জন জায়গায় আমার লক্ষ্মী
ছোট ভাইয়ের সাথে মনের সুখে সেই
কাজটাই করলাম, একেই বলে বাস্তবতা।

No comments:

Post a Comment